পর্যটক বরণে প্রস্তুত বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। থার্টি-ফার্স্ট নাইটে সমুদ্র শহরে সমাগম ঘটতে যাচ্ছে ৫ লাখ পর্যটকের। পর্যটকদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা নিয়েছে প্রশাসন।
দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া নীল জলরাশিতে গা ভাসানো কিংবা পড়ন্ত বিকেলের সূর্য অবলোকন করতে চাইলে চলে আসতে হবে কক্সবাজার!
বছরব্যাপী পর্যটকে ঠাসা থাকা কক্সবাজারে বছরের শেষ সময়ে এসেও যেনো তিল ধারণের ঠাঁই নেই কোথাও। বছরের শেষ সূর্যাস্তের সাক্ষী হতে কক্সবাজার ভিড়বেন লাখো প্রাণ।
কক্সবাজার বীচ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুর রহমান বলেন, প্রায় সাড়ে চার শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্টের ৯০ শতাংশ কক্ষ আগাম বুকিং হয়ে গেছে।
পুরনো বছরের গ্লানি মুছে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে কক্সবাজার ছুটে আসছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।
সম্প্রতি সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ শিশুর সংখ্যা বেড়েছে। গত ১৫ দিনে অর্ধশত শিশুকে পরিবারের কাছে দিয়েছে পুলিশ, জানালেন আবুল কালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ট্যুরিস্ট পুলিশ, কক্সবাজার অঞ্চল।
পর্যটকের ভিড় থাকলেও সমুদ্র দেখা ছাড়া বিশেষ কোন বিনোদনের ব্যবস্থা নেই কক্সবাজারে। যা নিয়ে আক্ষেপও রয়েছে পর্যটকদের।